সীতাকুণ্ড উপজেলার ২০১৯ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ঢাকা থেকে তিন সদস্যবিশিষ্ট টিম আসে অডিট করার জন্য।অফিস পিয়ন সুমন এক মাসের ছুটিতে যায় ব্রেইন এস্ট্রক ছুটি দেখিয়ে।আর এক অফিস সহকারী ফরিদা ইয়াস মিন উমরা হজ পালনে ছুটিতে যায়। অনিল কান্তি বড়ুয়া একাই ৮ জন অফিস সহকারীর দায়িত্ব পালন করছে। অফিস সহকারীরা প্রতিদিনের মত অফিস হাজিরা রয়েছে।নিরলস ভাবে দিন কাটছে অফিস সহকারী ১ আরফিন ২ শহিদুল ইসলাম পাপু ৩ মোয়াজ্জেম হোসেন সুমন ৪ আজিম উদ্দীন ৫ মহিউদ্দীন ৬ আবু সাইদ ৭ আবু জাফর ৮ অঞ্জনা।
৫ আগস্ট ২৪ ইং তারিখের পর ৭,৮.৯ নভেম্বর ঢাকা সেকুন বাগিচা থেকে সিরাজুল ইসলামের নেতৃত্ব হঠাৎ আকরে এক সাপ্তার জন্য অডিট আসলে তাদেরকে পাইল দেখাতে ব্যর্থ হয়েছে উপজেলা প্রশাসন কর্তৃপক্ষ। সিরাজুল ইসলাম বলেন আমি যেই ফাইল খোঁজ করেছি সেই ফাই আমাদেরকে দেখাতে ব্যর্থ হয়েছে। আমরা খালি হাতে ফেরত গেলাম। সীতাকুণ্ড উপজেলার ৫ আগষ্ট আগে উপজেলা পরিষদের এমপির বিশেষ বরাদ্দ ও ২ কোটি টাকার হিসাব পাওয়া যায়নি। এই দিকে সীতাকুণ্ড উপজেলা পরিষদের অফিস সহায়ক মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন ২০/১১/২৪ ইং ব্রেইন স্ট্রোক দেখিয়ে ২৪/১১/২৪ ইং থেকে ২৪/১২২০২৪ ইং তারিখ পর্যন্ত ছুটি মঞ্জুর করে উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে এম রফিকুল ইসলাম। ডাক্তার চিকিৎসা ডকুমেন্ট রয়েছে সুমন। এই সুমনের বিরুদ্ধে রয়েছে একাধিক অভিযোগ । ৫ আগস্ট আগে পরে সীতাকুণ্ড উপজেলা কর্তৃক ডিব টিউব ওয়েলের নামে ৬০/৭০ টি পরিবার থেকে মোটা অ্যামাউন্ট টাকা অভিযো করেন মোঃ আবু তাহের পিতা আব্দুল গফুর সাং আকবর হাজির বাড়ি,গোলাবাড়িয়া ,সীতাকুণ্ড ,চট্টগ্রাম। টিউবওয়েল না পাওয়া কারণে গত ৪/১১/২৪ ইং তারিখ আবু তাহের নিজ বাদী হয়ে উপজেলা নিবার্হী অফিসার বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেন।তিনি বলেন আমার থেকে( ৪০০০০),চল্লিশ হাজার টাকা নিয়েছে।সৈয়দপুর ইউনিয়নের জিকো নামে এক ব্যক্তি থেকে ৮০ হাজার টাকা নেওয়ার অভিযো করেন। মৎ অফিসার কর্মকতার্ কামাল উদ্দীন ২০২৪ সালের ইলিশ ধরা ৬৫ও ২২ দিনের বন্ধিতে প্রকাশ্য মাছ ধরা চলছিল। ভালো সময় পার হয়েছিল তার। এইভাবে সীতাকুণ্ড উপজেলা্র অফিস সহকারী ও অফিস সহায়ক গণের দিন যত যাচ্ছে ভালো যাচ্ছিল দেখার কেউ নেই। এই সীতাকুণ্ড উপজেলার ৯টি ইউনিয়নের একটি পৌরসভার কম্পিউটার আপরেটার উপজেলার অফিস সহাক অল্প দিনে কোটিপতি, যেন আলাদিনের বাতিপেল। সচেতন লোকগুলো যখনি প্রতিবাদী হয়ে উঠে, তাদের হয়রানির কমতি ছিলনা কখনো মুখে মূখি অবস্থান অনড়। বর্তমানে অফিস চালায় যেন অফিস পিয়ন ঝাড়োদার তাদের আচার আচরণে এমনি বুঝায়।সীতাকুণ্ড উপজেলা ছাড়তে চায়না কেউ মাকাড়শার জালে ঘেরা।
সীতাকুণ্ড উপজেলা্ নিবার্হী অফিসার কে এম রফিকুল ইসলাম বলেন অফিস সহায়ক সুমন অসুস্থ এক মাসের ছুটির জন্য আবেদন করেছে। অফিস সহকারী ফরিদা ইয়াসমিন উমরা হজ পালনের জন্য ছুটিতে গেছে। অন্যান্য বিষয় আমি অবগত নয়।
মন্তব্য করুন