চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদুল হাসান বলেছেন, "প্রজনন সময়ের মধ্যে মা মাছকে ডিম ছাড়ার সুযোগ দিতে হবে। যদি জেলেরা মা মাছ ধরা থেকে বিরত থাকে, এটি একটি পুণ্যের কাজ হবে এবং দেশের সেবা হিসেবে দেখা হবে। এর মাধ্যমে মাছের প্রজনন বৃদ্ধি পাবে এবং জাতীয় সম্পদ রক্ষা করা সম্ভব হবে।"
তিনি সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) সকালে উপজেলা সদরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত "হালদা নদীর প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজননক্ষেত্র ও মৎস্য সম্পদ সংরক্ষণে জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে অংশীজনের সমন্বয়ে উদ্বুদ্ধকরণ সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এই কথা বলেন।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সুজাত কুমার চৌধুরী'র সভাপতিত্বে সেমিনারে রিসোর্স পারসন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মৎস্য অধিদপ্তরের হালদা নদীর প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজননক্ষেত্র উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (২য় পর্যায়) এর উপ প্রকল্প পরিচালক তৌফিক হাসান কবির। রাঙ্গুনিয়া উপজেলা মৎস্য দপ্তরের মাঠ সহকারী মো. ওবাইদুল হকের সঞ্চালনায় সেমিনারে বক্তব্য দেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরুল কায়েস, চট্টগ্রাম মৎস্য অধিদপ্তরের হালদা নদীর প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজননক্ষেত্র উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (২য় পর্যায়) এর সহকারী হ্যাচারী অফিসার মো. আবুল কালাম আজাদ।
এছাড়া, জেলেদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন গৌরপদ জলদাশ, শৈলশ্বর দে প্রমুখ।
মন্তব্য করুন